বাঙালি কবি নয় কেন?

Was interfused upon the silentness.

The folded roses and the violets pale

Heard her within their slumbers; the abyss.

Of heaven with all its planets; the dull ear

Of the night-cradled earth; the loneliness

Of the circumfluous waters. Every sphere,

And every flower and beam and cloud and wave,

And every wind of the mute atmosphere,

And every beast stretched in its rugged cave

And every bird lulled on its mossy bough,

And every silver moth fresh from the grave

Which is its cradle . . .

. . . and every form

That worshipped in the temple of night.

Was awed into delight, and by the charm

Girt as with an interminable zone,

Whilst that sweet bird, whose music was a storm

Of sound, shook forth the dull oblivion

Out of their dreams. Harmony became love

In every soul but one.”

মনে হয় না কি যে, গান শুনিতে শুনিতে কবির চক্ষু মুদিয়া আসিয়াছে, মনুষ্যহৃদয়ে যতদূর সম্ভব তত দূর পর্যন্ত উপভোগ করিতেছেন? এই মুহূর্তে আমার হস্তে অবকাশরঞ্জিনী দ্বিতীয় ভাগ রহিয়াছে। সমস্ত বহি খুঁজিয়া দুই-একটি মাত্র স্বভাব বর্ণনা দেখিলাম। তাহাও এমন নির্জীব ও নীরস, যে, পড়িয়া স্পষ্ট মনে হয়, কবি যাহা বর্ণনা করিতেছেন, প্রাণের সহিত তাহা উপভোগ করেন নাই। লিখা আবশ্যক বিবেচনায় লিখিয়াছেন। একটি সন্ধ্যার বর্ণনা। মন্দগমনা, বিষণ্ন সায়াহ্নের মুখ যাহার বিশেষ ভালো লাগে, সে কখনো এরূপ নির্জীব বর্ণনা করিতে পারে না। সূর্যের সহিত আলোকের অপসরণ, এই প্রাকৃতিক ঘটনা মাত্রকে সে সন্ধ্যা বলিয়া জানে না। তাহার হৃদয়ে সন্ধ্যার একটি স্বতন্ত্র জীবন্ত অস্তিত্ব আছে। সন্ধ্যা তাহার মনের ভিতরে বসিয়া কথা কহে।

“আইল গোধূলি সৌর রঙ্গ ভূমে,-

নামিল পশ্চিমে ধীরে যবনিকা,

ধূসর বরণা; ফুরাইল ক্রমে

দিনেশ দৈনিক গতি অভিনয়।

অষ্টমীর চন্দ্র–রজতের চাপ!

নভোমধ্যস্থলে বিষণ্ন বদনে