স্ফুলিঙ্গ
তোমারে আনন্দ ব’লে
      চিনি সেই ক্ষণে।

 

   ২৫৮

 

হে বনস্পতি, যে বাণী ফুটিছে
      পাতায় কুসুমে ডালে,
সেই বাণী মোর অন্তরে আসি
      ফুটিতেছে সুরে তালে।

 

   ২৫৯

 

হে সুন্দর, খোলো তব নন্দনের দ্বার—
মর্তের নয়নে আনো মূর্তি অমরার।
অরূপ করুক লীলা রূপের লেখায়,
দেখাও চিত্তের নৃত্য রেখায় রেখায়।

 

   ২৬০

 

হেলাভরে ধুলার ‘পরে
     ছড়াই কথাগুলো।
পায়ের তলে পলে পলে
     গুঁড়িয়ে সে হয় ধুলো।