প্রথম
পূর্ববর্তী
পৃষ্ঠা
/৫
পরবর্তী
শেষ
পূর্ণ স্ক্রীনে যান
নর্মাল স্ক্রীনে ফিরে আসুন
বাংলা আকাদেমি
বিদ্যা
বড় করুন
ছোট করুন
মুদ্রণ করুন
পাতাটিকে মেইল করুন
পূর্ণ স্ক্রীনে যান
নর্মাল স্ক্রীনে ফিরে আসুন
রবীন্দ্র-রচনাসমগ্র
>
কবিতা
>
সোনার তরী
>
সুপ্তোত্থিতা
প্রকল্প সম্বন্ধে
প্রকল্প রূপায়ণে
রবীন্দ্র-রচনাবলী
রবীন্দ্র-রচনাসমগ্র
বর্ণানুক্রমিক সূচি
অনুসন্ধান
রচনাবলীর অধিতথ্য
জ্ঞাতব্য বিষয়
সাইট সহায়িকা
কয়েকটি সাধারণ প্রশ্ন
পাঠকের চোখে
পাঠকের প্রশ্ন
আমাদের লিখুন
ডাউনলোড
স্বরলিপির ফন্ট
বাংলা কি-বোর্ড
অন্যান্য রচনা-সম্ভার
নজরুল রচনাবলী
বঙ্কিম রচনাবলী
শরৎ রচনাবলী
সোনার তরী
গলার মালা খুলিয়া লয়ে
ধরিয়া দুটি করে
সোনার সুতে যতনে গাঁথা
লিখনখানি পড়ে।
পড়িল নাম, পড়িল ধাম,
পড়িল লিপি তার,
কোলের ‘পরে বিছায়ে দিয়ে
পড়িল শতবার।
শয়নশেষে রহিল বসে,
ভাবিল রাজবালা—
আপন ঘরে ঘুমায়েছিনু
নিতান্ত নিরালা—
কে পরালে মালা!
নূতন-জাগা কুঞ্জবনে
কুহরি উঠে পিক,
বসন্তের চুম্বনেতে
বিবশ দশ দিক।
বাতাস ঘরে প্রবেশ করে
ব্যাকুল উচ্ছ্বাসে,
নবীন ফুলমঞ্জরির
গন্ধ লয়ে আসে।
জাগিয়া উঠি বৈতালিক
গাহিছে জয়গান,
প্রাসাদদ্বারে ললিত স্বরে
বাঁশিতে উঠে তান।
শীতলছায়া নদীর পথে
কলসে লয়ে বারি—
কাঁকন বাজে, নূপুর বাজে—
চলিছে পুরনারী।
কাননপথে মর্মরিয়া
কাঁপিছে গাছপালা,