চ্যাপটা ল্যাঙ্টা ঝাপ্টা ল্যাপ্টা চিম্টা শুক্টা।
রোগাটিয়া (রোগাটে) বোকাটিয়া (বোকাটে) তামাটিয়া (তামাটে) ঘোলাটিয়া (ঘোলাটে) ভাড়াটিয়া (ভাড়াটে) বামন্টিয়া (বেঁটে)।
ভড়ং ভুজং-ভাজাং চোং (নল) খোলাং (খোলাং কুচি) তিড়িং। বড়াং, কোনো কোনো জেলায় অহংকার অর্থে বড়াই না বলিয়া
বড়াং বলে।
সুড়ঙ্গ সুড়ঙ্গি সুড়ুঙ্গে কুলঙ্গি ধিঙ্গি ধেড়েঙ্গে বিরিঙ্গি (বৃহৎ পরিবারকে কোনো কোনো প্রদেশে ‘বিরিঙ্গি গুষ্টি’ বলে)।
আল্গচ (আলগা ভাব) ল্যাংচা (খোঁড়ার ভাব) ভ্যাংচা (ব্যঙ্গের ভাব) ভাংচি খিম্চি ঘামাচি ত্যাড়্চা (তির্যকভাব)। আধার অর্থে : ধুনচি ধুপচি খুঞ্চি চিলিম্চি খাতাঞ্চি মশাল্চি।
ক্ষুদ্র অর্থে : ব্যাঙাচি নলচি (হুঁকার) কঞ্চি কুচি; মোচা (কলার মোচা, মুকুলচা হইতে মোচা); মোচার ক্ষুদ্র মুচি।
খোলস্ মুখস্ তাড়স্ ঢ্যাপস্।
ধ্বন্যাত্মক শব্দের উত্তর অস্ প্রত্যয়ে স্থূলতা ও ভার বুঝায়–ধপ্ হইতে ধপাস্; ব্যাপ্তি বুঝায়, যথা, ধড়াস্ করিয়া পড়া–অপেক্ষাকৃত বিস্তীর্ণ স্থান লইয়া পড়া; খট্ এবং খটাস্, পট্ এবং পটাস্ শব্দের সূক্ষ্ম অর্থভেদ নির্দেশ করিতে গেলে পাঠকদের সহিত তুমুল তর্ক উপস্থিত হইবে আশঙ্কা করি।
চোপ্সা গোম্সা ঝাপ্সা ভাপ্সা চিম্সা পান্সা ফেন্সা এক্লা খোলসা মাকড়্সা কাল্সা।
ফ্যাকাসিয়া (ফ্যাকাসে), লাল্চে সম্ভবত লাল্সে কথার বিকার, কাল্সিটে-কাল+সা+ইয়া+টা = কাল্সিয়াটা কাল্সিটে।
অনুকরণ অর্থে : বুড়ামো ছেলেমো পাগ্লামো জ্যাঠামো বাঁদরামো।
ভাব অর্থে : মাত্লামো, ঢিলেমো আল্সেমো।
বুড়ামি মাত্লামি ইত্যাদি
ছুঁড়ি ছুক্রি বেটি খুড়ি মাসি পিসি দিদি পাঁঠি ভেড়ি বুড়ি বাম্নি।